");background-repeat:no-repeat;content:""!important;transition:all .2s}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_selected a.open:after{transform:rotate(-180deg)}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_selected a:hover{background:#ff0000}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_current{display:none}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option{position:relative;z-index:9998;border-left:1px solid #cc0000;border-right:1px solid #cc0000;border-top:1px solid #cc0000;background-color:#eee;display:none;width:171px;max-height:198px;height:0;box-sizing:content-box;overflow-y:auto;overflow-x:hidden;transition:height 0.5s ease-in-out}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option a{color:#000;padding:3px 5px}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option a:hover{background:#8224e3}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-track{background-color:#f5f5f5}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar{width:5px}.gt_container--hcymut .gt_switcher .gt_option::-webkit-scrollbar-thumb{background-color:#888}
মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৪ অপরাহ্ন
আবুল কাশেম- সিলেট জেলা প্রতিনিধিঃ
সিলেটের বিশ্বনাথে এক ইটভাটার শ্রমিককে খুন করা হয়েছে। ঘাড়ের দিকে কানের নিচে আঘাত করে তাকে খুন করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। তিনদিন ধরে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে খবর পেয়ে শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) বেলা ২টায় বিশ্বনাথের রামপাশা ইউনিয়নের উত্তর আজিজনগর গ্রামসংলগ্ন হাওরের একটি ঝোপ থেকে এই শ্রমিকের লাশ পুলিশ উদ্ধার করে।
খুন হওয়া শ্রমিকের নাম আমিনুল ইসলাম সিয়াম(১৮)। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার করাতকান্দি গ্রামের আকবর আলীর ছেলে। সিয়াম বিশ্বনাথে পরিবারের সঙ্গে থেকে রামপাশার সিএমপি ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করতেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত বুধবার রামপাশার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ওয়াজ মাহফিলে যোগ দেয়ার কথা বলে ঘর থেকে বের হন সিয়াম। রাতে বাড়ি এবং পরদিন সকালে কাজে না ফেরায় স্বজনরা তাকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেন। কোথাও কোন সন্ধান না পেয়ে ওইদিনই বিশ্বনাথ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে তার পিতা আবু বকর। পরে আজ (শনিবার) দুপুরে তার লাশ পাওয়া যায়।
বিশ্বনাথ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রমা প্রসাদ চক্রবর্তী বলেন- আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি এটি একটি হত্যাকাণ্ড। তবে কী কারণে কে বা কারা হত্যা করেছে তা এখনো জানতে পরিনি, তদন্ত চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।